Breaking

Friday, December 20, 2024

December 20, 2024

খুলনা মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সহ মহিলা সম্পাদিকা অলোকা রানী দাসের মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন।

খুলনা মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সহ মহিলা সম্পাদিকা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার অলোকা রানী দাস গত বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) আনুমানিক দুপুর ২.১৫ মিনিটে নগরীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরলোকগমন করেন ।
মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণজনিত কারণে তিনি বেশ কিছুদিন ধরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি স্বামী ও এক ছেলে সহ অসংখ্য আত্মীয় ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
অলোকা রানী দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল হালদার, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি গোপি কৃষান মুন্ধরা, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুন্ডু, অরবিন্দ সাহা, অধ্যাপক তারক চাঁদ ঢালী, প্রকৌশলী পরিমল দাস, তিলক কুমার গোস্বামী, বিশ্বজিৎ দে মিঠু, রতন কুমার নাথ, শরৎ কুমার মুন্ধরা, রজত কান্তি দাস, উজ্জল ব্যানার্জী, সুব্রত হালদার তপা, সাংবাদিক অমিয় কান্তি পাল, সাংবাদিক বিমল সাহা, এ্যাড .বিজন মন্ডল, ভবেশ চন্দ্র সাহা, বাবলু বিশ্বাস, রুপন চন্দ্র দে, ইন্দ্রজিৎ কুন্ডু গোপাল, অলোক দে, রবিন দাস, সুশান্ত ব্যানার্জী, শিবনাথ ভক্ত, দীপক দত্ত, তাপস সাহা, গৌরাঙ্গ সাহা, বাবু শীল, তরুণ রায় শিবু, সুরেশ চক্রবর্তী, প্রদীপ সাহা মদন, বিপ্লব মিত্র, বিকাশ কুমার সাহা, রামচন্দ্র পোদ্দার, ডাঃ শেখর রঞ্জন পাল,পাপ্পু সরকার, পলাশ কুমার সাহা, উজ্জ্বল রায়,  রাজকুমার শীল, শুভ দত্ত,  রাতুল দাস, দিপ্র দাস, সুশীল দাস সজল দাস প্রমুখ।


 

Thursday, November 21, 2024

November 21, 2024

খুলনা মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের শোক জ্ঞাপন

 

স্টেট অব শ্রী সত্যনারায়ণ মন্দিরের কার্যকরী সদস্য, ঐতিহ্যবাহী জোড়া শিব মন্দিরের কোষাধক্ষ্য ও খুলনা মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য মুকেশ লাল রাম (৬৫) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বুধবার বিকাল ৪ঃ৫০ মিনিট মৃত্যুবরণ করেন। মুকেশ লাল রামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল হালদার, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি গোপি কৃষান মুন্ধরা, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুন্ডু, অরবিন্দ সাহা, অধ্যাপক তারক চাঁদ ঢালী, প্রকৌশলী পরিমল দাস, তিলক কুমার গোস্বামী, বিশ্বজিৎ দে মিঠু, রতন কুমার নাথ, শরৎ কুমার মুন্ধরা, রজত কান্তি দাস, উজ্জল ব্যানার্জী, সুব্রত হালদার তপা, সাংবাদিক অমিয় কান্তি পাল, সাংবাদিক বিমল সাহা, এ্যাড .বিজন মন্ডল, ভবেশ চন্দ্র সাহা, বাবলু বিশ্বাস, রুপন চন্দ্র দে, ইন্দ্রজিৎ কুন্ডু গোপাল, অলোক দে, রবিন দাস, সুশান্ত ব্যানার্জী, তাপস সাহা, গৌরাঙ্গ সাহা, বাবু শীল, তরুণ রায় শিবু, সুরেশ চক্রবর্তী, প্রদীপ সাহা মদন, বিকাশ কুমার সাহা, রামচন্দ্র পোদ্দার, পাপ্পু সরকার, পলাশ কুমার সাহা, উজ্জ্বল রায়,  রাজকুমার শীল, শুভ দত্ত,  রাতুল দাস, দিপ্র দাস, সুশীল দাস সজল দাস প্রমুখ।


Wednesday, November 20, 2024

November 20, 2024

‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ দেয়ার বক্তব্যে সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চার প্রতিবাদ

 


সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী প্রশ্নে সম্প্রতি হাইকোর্টে রুলের শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বিদ্যমান সংবিধানের অষ্টম অনুচ্ছেদের ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ দেওয়া এবং তদস্থলে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ প্রতিস্থাপনের যে বক্তব্য রেখেছেন, তাতে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ‘সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা’। ঐক্যমোর্চার অভিমত, ধর্মীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে সংবিধানের পরিবর্তন হবে আত্মঘাতী। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাজধানীতে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদসহ ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এই মোর্চার এক সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তে এ কথা বলা হয়েছে।
সভার সিদ্ধান্তে বলা হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মৌলনীতি ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’কে বাদ দেয়ার বিষয়টি গনতন্ত্র, পরমতসহিষ্ণুতা, সংখ্যালঘুর অধিকার, আইনের শাসনের নাগরিকের সমতা, ক্ষমতাসীনদের জবাবদিহির ব্যবস্থা, মুক্তিযুদ্ধ ও বৈষম্য বিরোধী চেতনার সম্পূর্ন পরিপন্থী। ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী মনে করে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের পরিপন্থী হিসেবে সংবিধানে পরিবর্তন এবং পরবর্তীতে সংবিধানের ২ক অনুচ্ছেদে ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ সংযোজন করার মধ্য দিয়ে নাগরিকদের মাঝে বৈষম্য সৃষ্টির পাশাপাশি তাদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিকে পরিণত করা হয়েছে। সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চার সংগঠনসমূহ তিন যুগ যাবৎ রাষ্ট্রধর্ম বাতিল এবং অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ গনতান্ত্রিক সংবিধান প্রতিষ্ঠার দাবি করে আসছে। সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা মনে করে অ্যাটর্নি জেনারেল’র শুনানিতে প্রদত্ত বক্তব্য একদিকে যেমন মুক্তিযুদ্ধের মূলচেতনা সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের পরিপন্থী, অন্যদিকে জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চেতনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা মাননীয় অ্যাটর্নি জেনারেলকে সংশ্লিষ্ট শুনানিতে তার প্রদত্ত বক্তব্য প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে অসাম্প্রদায়িক, বৈষম্যহীন ও মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের মধ্য দিয়ে জাতি-ধর্ম-বর্ন নির্বিশেষে সকল নাগরিকের সাংবিধানিক সমঅধিকার ও সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ হিন্দুলীগের মহাসচিব শংকর সরকারের সভাপতিত্বে এবং ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি অধ্যাপক ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক, বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট(প্রভাষ-পলাশ) নির্বহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, সনাতন সংগঠন বাংলাদেশের সাজু চৌধুরী, রিসার্স এ্যান্ড এমপায়ারমেন্ড (রিও) সভাপতি প্রফেসর চন্দন সরকার, সনাতন একতা মঞ্চের স্বামী মহেশ্বরানন্দ মহারাজ, সংখ্যালঘু অধিকার আন্দোলনের মিথুন ভট্টাচার্য্য (শুভ), বাংলাদেশ হিন্দু যুব মহাজোটের সাধারণ সম্পাদক রাজেস নাহা, বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সজীব সরকার, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক সম্পাদক থিওফিল রোজারিও, ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক পদ্মাবতি দেবী প্রমুখ।


November 20, 2024

হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নতুন কমিটি গঠন যুক্তরাষ্ট্রে


টমাস দুলু রায়, দ্বীজেন ভট্টাচার্য ও রনবীর বড়ুয়াকে সভাপতি এবং বিষ্ণুগোপকে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন কমিটি গঠন করেছে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র শাখা। শুক্রবার সন্ধ্যায় নিউ ইয়র্কের জ্যামাইকায় একটি রেস্তোরাঁয় পরিষদের সাধারণ সভা থেকে এ ঘোষণা আসে। তিন বছর মেয়াদি এ কমিটি ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনার মুক্তিযোদ্ধা অবিনাশ আচার্য, জিতেন রায় ও অনুকূল অধিকারী। কমিটির অপর কর্মকর্তারা হলেন- কোষাধ্যক্ষ চন্দন সেনগুপ্ত, সহ সভাপতি প্রদীপ মালাকার, রীণা সাহা ও তপন সেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পার্থ তালুকদার, কুমার বাবুল সাহা, সুমন মিত্র এবং সাংগঠনিক সম্পাদক সুকান্ত দাস। সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যরা হলেন- পিয়াস দাস, জলি সাহা, বামেশ রায়, সুজন রায়, রণজিৎ পুরকায়স্থ, প্রদীপ কুন্ডু, জয়ন্ত চক্রবর্তী, বিদ্যুৎ দেব, অ্যাডওয়ার্ড হলসানা, রাজীব নন্দী, বিশ্বজিৎ সাহা, রাণা দত্ত, আশীষ পাল, ঝলক রায়, বিকাশ সরকার, গৌতম সরকার, রণি দাস, মৈত্রিশর বড়ুয়া ও বিপ্লব পাল।

নির্বাহী সদস্যরা হলেন- হিমাদ্রী বণিক, অনিমেষ রায়, অসীম কুমার ধর, শৌমিক চৌধুরী, গোপালচন্দ গোপ, হিরালাল রায়, সুমন দাস, শেখ রঞ্জন পাল ও স্টিভেন মন্ডল। পরিচালক হিসেবে আছেন- সমীর সরকার, ইন্দ্রজিৎ সরকার, দেবাশীষ দেবনাথ, শ্যামল রুদ্র, অমিত ঘোষ, রমাকান্ত বিশ্বাস, সোমনাথ ঘোষ, শ্যামল চন্দ ও সমর কৃষ্ণ রায়। এছাড়া বোর্ড অফ ডিরেক্টর্সের ৩ চেয়ারম্যান- নবেন্দু দত্ত, রূপকুমার ভৌমিক ও চন্দন সেনগুপ্ত। মেম্বার সেক্রেটারি হয়েছেন সুশীল কুমার সাহা। সভায় সদস্যপদ নবায়ন ও নির্বাচন ছাড়াও ‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’ বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।


 

Monday, November 18, 2024

November 18, 2024

মন্দির থেকে কাঁধে করে শিবলিঙ্গ নিয়ে পালালেন যুবক

 


ময়মনসিংহ নগরের একটি শিবমন্দির থেকে শিবলিঙ্গ চুরি হয়েছে। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে শিবলিঙ্গটি মন্দির থেকে কাঁধে করে নিয়ে রিকশায় চড়ে এক যুবককে পালিয়ে যেতে দেখা গেছে। গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নগরের কোতোয়ালি থানাসংলগ্ন ভাঙামঠ শিবমন্দিরে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিবলিঙ্গ চুরির সময় মন্দিরে কেউ ছিলেন না। মন্দিরটিতে শতবর্ষ পুরোনো দুটি শিবলিঙ্গ ছিল। এর মধ্যে একটি বড় ও একটি ছোট। ছোট শিবলিঙ্গটি চুরি হয়েছে। মন্দিরটির পুরোহিত দুলাল ভট্টাচার্য বলেন, দিনের পূজা শেষে গতকাল দুপুর ১২টার দিকে তিনি বাসায় চলে যান। বেলা ২টার দিকে এসে দেখেন মন্দিরের সব ঠিকঠাক আছে। কিন্তু বিকেল ৪টার পর মন্দিরে এসে দেখেন ছোট শিবলিঙ্গটি নেই। পরে আশপাশের দোকানের সিসিটিভির ফুটেজ দেখা যায়, লাল গেঞ্জি ও জিনস প্যান্ট পরা এক যুবক কাঁধে শিবলিঙ্গ নিয়ে মন্দির থেকে বের হয়ে রিকশায় চড়ে চলে যান। তাঁর এক হাতে লাল রঙের শপিং ব্যাগ ছিল। পায়ে জুতা ছিল না।
এ ঘটনায় গতকাল সন্ধ্যার পর ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় মন্দিরের পুরোহিত দুলাল ভট্টাচার্য বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেন। কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে থানায় মামলা হয়েছে। শিবলিঙ্গটি উদ্ধারে চেষ্টা চলছে।


"
"